মোঃ আতিকুর রহমান:
একটি আন্তঃনগর ট্রেন। কবি শামসুর রহমানের ‘ট্রেন’ কবিতার মতো এ ট্রেনটি ছুটে চলে না, বরং প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে থাকে। আর প্রতিদিন ট্রেনটিতে জ্ঞান অর্জনের জন্য বই-খাতা নিয়ে যাত্রী হয়ে ওঠে একদল কমলমতি শিশু। যে স্কুল আগে তেমন কেউ চিনতো না, ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যাও ছিল কম। সেই সাদামাটা স্কুল এখন ট্রেনের আদলে রঙ করায় সাড়া ফেলেছে দেশব্যাপী। শুধু তাই নয়, স্কুলের নামই হয়ে গেছে “ট্রেন স্কুল “।
দেশের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে মানুষজন কেবল দেখতেই আসছেন না, বরং এলাকার অন্যান্য স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরাও চলে আসছে এখানে। এ দৃশ্য কেবল আমাদের দেশেই নয়, পার্শ্ববর্তী দেশেও দেখা যায়। এর দ্বারা ইহাই প্রমাণ হয়- শুধু যাত্রী আর মালামাল পরিবহনই নয়, ট্রেনের রয়েছে সামাজিক শক্তি। রহমান:
Related posts:
রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসছে দেশের সব জেলা
কিশোরগঞ্জ-ঢাকা সরাসরি ট্রেনের ব্যবস্থা হচ্ছে: রাষ্ট্রপতি
আয় কমছে সোনার বাংলার
কুড়িগ্রামে রেল বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান
স্পেনে বাড়লো আরও ১ বছর বিনামূল্যে ট্রেন ভ্রমণ সুবিধা, যাওয়া যাবে বার্সেলোনা-মাদ্রিদেও
মিশরে প্রথমবার নারী মেট্রোরেল চালক নিয়োগ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি বাতিল
সৈয়দপুর রেলকারখানায় ঈদ সামনে রেখে ৬৫ কোচের মেরামত চলছে